বাংলাদেশ একাদশ– তানজীদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, শেখ মেহেদী, রিশাদ হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ ও তানজিম সাকিব।
পাকিস্তান একাদশ- ফখর জামান, সাইম আইয়ুব, মোহাম্মদ হ্যারিস, সালমান অঘা, হাসান নাওয়াজ, মোহাম্মদ নাওয়াজ, খুশদিল শাহ, ফাহিম আশরাফ, আব্বাস আফ্রিদি, সালমান মির্জা, আবরার আহমেদ
পারভেজ ও হৃদয়ের রেকর্ড জুটি
৭ রানে প্রথম ২ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর তৃতীয় উইকেটে ৭৩ রানের জুটি গড়ে ম্যাচটিতে প্রায় বাংলাদেশের হাতের মুঠোয় তুলে নিয়েছেন পারভেজ হোসেন ও তাওহিদ হৃদয়। আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে ১০ রানের কমে প্রথম ২ উইকেট খোয়ানোর পর তৃতীয় উইকেটে এটিই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জুটি। আগের রেকর্ড ৬৯। এ মাসেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ৭ রানেই ২ উইকেট খোয়ানোর পর লিটন দাস ও তাওহিদ হৃদয়ের।
বাংলাদেশের স্কোর: ১২ ওভারে ৮০/২।
বেঁচে গেলেন হৃদয়
বাংলাদেশের স্কোর: ১০ ওভারে ৬৪/২।
ব্যক্তিগত ৩০ ও দলীয় ৫৮ রানের মাথায় জীবন পেলেন তাওহিদ হৃদয়। আবরার আহমেদের বলে উইকেটকিপার মোহাম্মদ হারিস ফেলেছেন ক্যাচ। হৃদয় ৩৩ ও পারভেজ ২৬ রানে ব্যাট করছিলেন। শেষ ১০ ওভারে বাংলাদেশের দরকার ৪৭ রান।
৫০ পেরিয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের স্কোর: ৮ ওভারে ৫৪/২।
আব্বাস আফ্রিদির করা অষ্টম ওভারে ১১ রান নিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম বলে তাওহিদ হৃদয় ও শেষ বলে পারভেজ হোসেন চার মেরেছেন। পারভেজ ২৩ ও হৃদয় ২৬ রানে ব্যাট করছিলেন। ৭২ বলে ৫৭ রান দরকার বাংলাদেশের।
পাওয়ারপ্লেতে ৩৮ রান বাংলাদেশের
বাংলাদেশের স্কোর: ৭ ওভারে ৪৩/২।
২ উইকেটে ৩৮ রান তুলে পাওয়ারপ্লে শেষ করেছে বাংলাদেশ। পারভেজ হোসেন ১৭ ও তাওহিদ হৃদয় ১৬ রানে ব্যাট করছিলেন। শেষ ১৩ ওভারে বাংলাদেশের দরকার ৬৮ রান।
৪ ওভারে সবচেয়ে কম রান (টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বোলার)
স্পেল | ইকোনমি | প্রতিপক্ষ | মাঠ | তারিখ | |
---|---|---|---|---|---|
মোস্তাফিজুর রহমান | ৪–০–৬–২ | ১.৫০ | পাকিস্তান | মিরপুর | ২০ জুলাই ২০২৫ |
তানজিম হাসান | ৪–২–৭–৪ | ১.৭৫ | নেপাল | কিংসটাউন | ১৬ জুন ২০২৪ |
মোস্তাফিজুর রহমান | ৪–১–৭–৩ | ১.৭৫ | নেপাল | কিংসটাউন | ১৬ জুন ২০২৪ |
রিশাদ হোসেন | ৪–১–৭–১ | ১.৭৫ | যুক্তরাষ্ট্র | প্রেইরি ভিউ | ২৫ মে ২০২৪ |
মাহমুদউল্লাহ | ৪–১–৮–১ | ২.০০ | আফগানিস্তান | মিরপুর | ১৬ মার্চ ২০১৪ |
Add Comment