রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিষ্টাচার ও পরমত সহিষ্ণুতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রেসিডেন্ট মো. আব্দুল হামিদ বলেছেন, পার্লামেন্টে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে স্পীকার অনেক সময় বিব্রত হতেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধু হতেন না। রাজনৈতিক মতাদর্শের যত অমিলই থাকুক না কেন বঙ্গবন্ধু বিরোধী দলের নেতাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে কথা বলতেন। আসলে রাজনীতিতে শিষ্টাচার ও পরমত সহিষ্ণুতার কোনো বিকল্প নেই। গতকাল জাতীয় সংসদের পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত ‘বিশেষ অধিবেশন’-এ প্রেসিডেন্টের ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেসিডেন্ট হিসেবে মো. আব্দুল হামিদের সংসদে এটিই শেষ ভাষণ। এসময় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি। প্রেসিডেন্ট বলেন, বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি গণতন্ত্রের উন্নয়নকেও সমান গুরুত্ব দিতেন। তাই ৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক মুক্তির কথা বলেছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের পর জাতীয় সংসদকে কার্যকর করার ক্ষেত্রে জাতির পিতা দুরদর্শী নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের পর দেশে ফিরেই বঙ্গবন্ধু পুনর্গঠন কর্মকান্ডের সঙ্গে সঙ্গে সংসদকে কার্যকর করার
সংসদের বিশেষ অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট মতাদর্শের অমিল থাকলেও বঙ্গবন্ধু বিরোধীদের যথাযথ সম্মান দিতেন
এপ্রিল ৮, ২০২৩ ১১:১৯ পূর্বাহ্ণ
0 Views
1 Min Read
Add Comment