শীর্ষ সংবাদ

অপহরিত কন্যার জন্য মায়ের বুকফাটা কান্না, প্রবাসে বাবার হাহাকার

নুসরাত সুলতানা, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার : অপহরিত কন্যা পপি আক্তার (১৫)র জন্য মায়ের বুকফাটা কান্না, প্রবাসে বাবার হাহাকার। গত ৩ মাস আগে প্রতিবেশী বখাটে মধ্যপ সন্ত্রাসী দ্বারা অপহরণের শিকার হয় শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া থানার চামটা ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামে ইটালী প্রবাসী মোঃ আব্দুস সাত্তার ছৈয়ালের কন্যা ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী পপি আক্তার। প্রভাবশালী অশুভ শক্তির কারণে নড়িয়া থানা আসামীদের ধরতে অপরাগতা প্রকাশ। হাতের কাছে পেয়েও সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা তার প্রাপ্যতার দাবী পূরণ না হওয়ায় আসামীদের গ্রেফতার করেনি। উল্লেখ্য বিগত ১৬.০৩.২০২০ইং অপহরণের দিন পপি আক্তারের মা জোসৎনা বেগম স্থানীয় মামলা করতে গেলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামলা গ্রহণ করেন নি। পরদিন অপহরিত কন্যা পপি আক্তার (১৫) মা শরিয়াতপুর নারী ও শিশু নিযাতন ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করেন।

যার প্রেক্ষিতে মাননীয় বিচারক নড়িয়া থানাকে মামলা গ্রহণ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিদ্দেশ প্রদান করেন। আদেশ নং-০১, তারিখ : ২২.০৩.২০২০। সময় ৩ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ভাষ্য-আপনার যেমন ২টি হাত, ২টি পা, ২টি চোখ, ২টি কান আছে, সুতরাং করণার কারণে আমার করার কিছু নাই। অপরদিকে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তার সাফ কথা ইটালীর টাকা আমাকে দাও, না হলে আসামী ধরা খুবই কঠিন।

মেয়ের বাবা কিংকর্তব্যবিমুড়, মায়ের গগণ বিদারী বুকফাটা কান্না কিন্তু অপহরিত কন্যার সন্ধ্যান নেই। সন্ত্রাসীদের হুংকার মামলা তুলে না নিলে পরিনাম ভয়াবহ হবে। কুল কিনারা খুজে পাবে না। এমন পরিপস্থিতিতে মামলাটির বিষয়ে নজর পড়ে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট একটি তদন্ত টীমের উপর। ঐ তদন্ত টীমের রিপোর্ট নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১