রাজিয়া সুলতানা, স্টাফ রিপোর্টার ::
ঢাকায় অবস্থান করেও মিথ্যা মামলার আসামী হলেন ইঞ্জি. আতিক। ইঞ্জিনিয়ার আতিক একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট-এর আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য হিসেবে ঐ সংস্থার ঢাকার একটি প্রস্তুতি মিটিং-এ বিকাল ৫.৩০ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৭.০০ টে উপস্থিত ছিলেন অথচ মিথ্যা মামলায় সাঁজাতে তাঁকে আসামী করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন অতি বেশী লোভ লালায়িত হয়ে পরিকল্পিত ভাবে তাকে আসামী করে। উল্লেখ্য-কক্সবাজার সদর থানার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুনীর উল গীয়াস, পরিদর্শক (তদন্ত) ও পরিদর্শক (অপারেশন) সহ ১০/১৫ একদল পুলিশ, কমান্ড স্টাইলে গত ০৮/১১/২০২১ রাত ৮.৩০ মিনিটে গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া ইঞ্জি. আতিকের পরিবারের উপর তাঁদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্টান কক্সবাজারের ওয়াল্র্ড সী বিচের হাটেলে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং সেখানে অবস্থান করা তার পিতা সমাজসেবক, পর্যটন ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী হাজী দেলোয়ার হোসেনসহ তার পরিবারের উপর চরম নির্যাতন করে।
উল্লেখ্য ইঞ্জিঃ আতিকের পরিবারের সদস্যকে থানায় আটকিয়ে অনৈতিক প্রস্তাব দেওয়া হয়, থানার ওসির দেওয়া প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় পরের দিন কক্সবাজার সদর থানার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুনীর উল গীয়সের ব্যক্তিগত খায়েশের কারণে প্রতিপক্ষ ভূমির মালিকদেরকে পূর্ব পরিকল্পনার জের হিসেবে বাংলাদেশ দন্ডবিধির ১৪৩/৩৪২/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৩৮৫/ ৩৮৬/৩৮৭/৩৬৫/৫১১/১১৪, পেনাল কোড-১৮৬০ বেআইনী জনতাবদ্ধে হুকুমমতে অবৈধ আটক পূর্বক হত্যার উদ্দ্যেশে এবং চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে মারপিট করিয়া এবং ধারালো ছোরা দ্বারা ঘাই মারিয়া সাধারণ গুরুত্ব ও জখম করত: স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর গ্রহণ করাসহ অপহরণ করার চেষ্টার অপরাধ) ধারায় একদিন পর অর্থাৎ ০৯.১১.২০২১ইং তারিখের দুপুর ০১.৪৫ মিনিটে মামলা দায়ের করে। ঘঠনাস্থলের সিসিটিভিতে কক্সবাজার সদর থানার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুনীর উল গীয়াস কর্মকান্ড পরিস্কারভাবে ফুটে উঠেছে। উল্লেখ্য এজাহারের বর্ণনার সঙ্গে হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজের কোন মিল নেই। তাছাড়াও হাজী দেলোয়ার হোসেনের প্রবাসী জামাই জনাব আহমদ হোসেন-পানি-পাউরুটি দিতে থানায় আসায় তাঁকেও ৬নং আসামী বানানো হয়।
ওসি প্রদীপের চেয়ে ক্ষমাধর ওসি শেখ মনির উল গিয়াস, বর্তমান কক্সবাজার থানার ওসি।
Add Comment