আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট এর উদ্দ্যোগে মানববন্ধনে যারা উপস্থিত ছিলেন : এডভোকেট ড. মো: জিয়াউর রহমান ,চেয়ারম্যান, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ট্রাইবুনালের সম্মানিত জজ, আলহাজ্ব ড. মোজাহেদুল ইসলাম মুজাহিদ, নির্বাহী প্রধান, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব শিব্বীর আহমদ, সি: ভাইস চেয়ারম্যান, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব আফরোজা সুলতানা, নারী নেত্রী ও ভাইস চেয়ারম্যান, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব এডভোকেট এ.কে.এম শাহরুজ্জামান, আজীবন সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যান, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব ডা: আব্দুল জলিল, এনজিও, এমডি, জনাব আব্দুল শামীম সেরনিয়াবাত, সাবেক, মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব এম.এম. মিজানুর রহমান, মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব নবাব সালেহ আহম্দ, সি. যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব মনিরুজ্জামান বাবু, যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব আলহাজ্ব সাইদুল আলম, যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব ফজলুর রহমান মিরাজ, সমাজ কল্যান সম্পাদক, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব আব্দুর রহমান, মানবাধিকার নেতা, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব মন্জুর আলম, সভাপতি, খিলগাঁও থানা, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট
জনাব জিসান আহমদ সেলিম, সভাপতি, খিলগাঁও থানা, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা হোসেন আহমদ, উপদেষ্টা , সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব আলহাজ্ব জহিরুল ইসলাম, তদন্ত, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাবা খালেদা আক্তার, উপ-পরিচালক , সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব আনিছুর রহমান, সহকারী-পরিচালক , সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট, জনাব আনোয়ার হোসেন, সহকারী-পরিচালক , সেন্টার ফর হিউম্যান রাইট্স মুভমেন্ট
‘মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড সাজানো নটক: বেরিয়ে আসছে ভয়ানক তথ্য’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এছাড়াও গত ১৪ জুলাই দৈনিক ইনকিলাব প্রিন্ট, অনলাইন ও ই পেপারে ‘টার্গেট তারেক রহমান’ শীর্ষক আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। উভয় প্রতিবেদনে পুরান ঢাকার মিটফোর্ডের আলোচিত সোহাগ হত্যাকা-ের সাথে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই জড়িত মর্মে অভিযোগ প্রকাশিত হয়। ওই অভিযোগটি দৈনিক ইনকিলাবের নিজস্ব অনুসন্ধান বা অভিযোগ ছিল না, অভিযোগটি এসেছিল মূলত বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ব্লগার ও ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য, সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন এবং লে. কর্নেল (অব.) মুস্তাফিজুর রহমানের প্রচারিত ডিজিটাল কন্টেন্টে। দৈনিক ইনকিলাব বিষয়টি তাদের বরাতে হুবহু তাদের নামসহ তুলে ধরা হয়।
পরবর্তীকালে রিপোর্টটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হলে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদকীয় কর্তৃপক্ষ নিজস্ব অনুসন্ধান চালিয়ে নিশ্চিত হয় যে, ওই ঘটনার সাথে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই এর কোন সম্পর্ক নেই। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর দৈনিক ইনকিলাব সাথে সাথে অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ই-পেপার থেকে এ সংক্রান্ত সকল সংবাদ ও পোস্ট সরিয়ে ফেলে। অনিচ্ছাকৃত এই ভুলের জন্য দৈনিক ইনকিলাব আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে। আশা করছি এই ব্যাখ্যার মাধ্যমে এ সংক্রান্ত সকল ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে। দৈনিক ইনকিলাব স্বাধীন ও আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র গঠনে দেশপ্রেমিক ও শক্তিশালী সেনাবাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রয়োজনীয়তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। –
এছাড়াও গত ১৪ জুলাই দৈনিক ইনকিলাব প্রিন্ট, অনলাইন ও ই পেপারে ‘টার্গেট তারেক রহমান’ শীর্ষক আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। উভয় প্রতিবেদনে পুরান ঢাকার মিটফোর্ডের আলোচিত সোহাগ হত্যাকা-ের সাথে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই জড়িত মর্মে অভিযোগ প্রকাশিত হয়। ওই অভিযোগটি দৈনিক ইনকিলাবের নিজস্ব অনুসন্ধান বা অভিযোগ ছিল না, অভিযোগটি এসেছিল মূলত বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ব্লগার ও ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য, সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন এবং লে. কর্নেল (অব.) মুস্তাফিজুর রহমানের প্রচারিত ডিজিটাল কন্টেন্টে। দৈনিক ইনকিলাব বিষয়টি তাদের বরাতে হুবহু তাদের নামসহ তুলে ধরা হয়।
–
Add Comment